তথ্য ১. ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের হিসেব অনুযায়ী, বাংলাদেশে বর্তমানে ২৬৯টি এলোপ্যাথিক, ২০৬টি আয়ুর্বেদিক, ২৬৬টি ইউনানী, ৩২টি হার্বাল এবং ৭৯টি হোমিওপ্যাথিক ঔষধ প্রক্রিয়াজাতকরণ কোম্পানি রয়েছে যাদের সবগুলোর কাজই ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর নিয়ন্ত্রণ/মনিটর করে (তথ্যসূত্রঃ বাংলাদেশ ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর)।
তথ্য ২. ২০১৮ সালের জানুয়ারি মাসের এক তারিখে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ওয়াজেদ ঔষধ শিল্পের উৎপাদিত পণ্যগুলোকে ‘প্রোডাক্ট অফ দ্য ইয়ার’ হিসেবে স্বীকৃতি দেন (তথ্যসূত্রঃ দ্য ডেইলি স্টার)।
তথ্য ৩. ২০১৮ সালে বাংলাদেশে অনুষ্ঠেয় আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় ২৪৩ কোটি টাকা মূল্যের ঔষধ রপ্তানির অর্ডার আসে। (তথ্যসূত্রঃ দ্য ডেইলি স্টার)।
তথ্য ৪. ২০১৫-১৬ অর্থ বছরের প্রথম ছয় মাসেই ৩ কোটি টাকা মূল্যের দ্রব্য ঔষধ শিল্প হতে বিদেশে রপ্তানি করা হয় (তথ্যসূত্রঃ বিডিনিউজ২৪)।
তথ্য ৫. বাংলাদেশের ঔষধ শিল্প ২০১৮ সালের হিসেব অনুযায়ী দেশের ৯৮ শতাংশ ঔষধের চাহিদা পূরণ করে (তথ্যসূত্রঃ ঢাকা ট্রিবিউন)।
তথ্য ৬. ফার্মাসি কাউন্সিল অফ বাংলাদেশ (পিসিবি) দেশে ঔষধ ব্যবহার ও গ্রহণের নিয়মনীতি নিয়ন্ত্রণ করে। (তথ্যসূত্রঃ ফার্মাসি কাউন্সিল অফ বাংলাদেশ)।
তথ্য ৭. ২০১২ সালের হিসেব অনুযায়ী বাংলাদেশের সবচেয়ে সম্পদশালী ঔষধ কোম্পানি স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস এবং এ কোম্পানিটির সাথে প্রায় ৭৩৯০ জন মানুষের কর্মসংস্থান জড়িত। (তথ্যসূত্রঃ দ্য মিলিনিয়াম ইউনিভার্সিটি জার্নাল ও স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড বাংলাদেশ)
তথ্য ৮. কায়িক শ্রমের কাজে নিযুক্ত নয় এমন মানুষের সংখ্যা অনুযায়ী ঔষধ শিল্প বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ একটি শিল্প। (তথ্যসূত্রঃ বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অফ ফার্মাসিউটিক্যালস ইন্ডাস্ট্রিজ)
তথ্য ৯. বাংলাদেশের ১০ টি শীর্ষ ঔষধ কোম্পানির মধ্যে সবগুলোই দেশীয় এবং এরা এ শিল্পের প্রায় ৭০ শতাংশ পণ্য উৎপাদন করে (তথ্যসূত্রঃ বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অফ ফার্মাসিউটিক্যালস ইন্ডাস্ট্রিজ)।
তথ্য ১০. দেশের ২০ টি শীর্ষ ঔষধ কোম্পানির মধ্যে ৪টি বহুজাতিক কোম্পানি রয়েছে। এরা হলো – সানোফি, নোভা নর্ডিস্ক, নোভার্টিস, গ্ল্যাক্সোস্মিথক্লাইন) (তথ্যসূত্রঃ বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অফ ফার্মাসিউটিক্যালস ইন্ডাস্ট্রিজ)।
তথ্য ১১. বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমার অবদানের হিসেবে ঔষধ শিল্পের অবস্থান ২য় (তথ্যসূত্রঃ বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অফ ফার্মাসিউটিক্যালস ইন্ডাস্ট্রিজ)।