কাজ করার উদ্দেশ্য নিয়ে আমাদের দেশ থেকে প্রতি বছর বহু মানুষ মধ্যপ্রাচ্যসহ বিভিন্ন দেশে। এর জন্য রয়েছে নির্দিষ্ট প্রক্রিয়া। কিন্তু ভুলবশত অনেকে প্রতারণার শিকার হন। তাই আপনি যদি স্বল্প খরচে বিদেশে কাজ করার সুযোগ খোঁজেন, তাহলে কিছু ব্যাপারে সতর্ক থাকা খুব গুরুত্বপূর্ণ। জেনে নেয়া যাক এ ব্যাপারগুলো।
বিদেশে কাজের প্রস্তুতির ক্ষেত্রে কী করবেন?
– শুধুমাত্র সরকার নিবন্ধিত এজেন্ট বা সরকারি ব্যবস্থাপনায় বিদেশে যাবার প্রক্রিয়া নিয়ে যেসব সংস্থা কাজ করে, তাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
– কম খরচে পাসপোর্ট বানানোর জন্য সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ফি দিয়ে নিকটস্থ পাসপোর্ট অফিস থেকে পাসপোর্ট সংগ্রহ করুন।
– বৈধ রিক্রুটিং এজেন্সির মাধ্যমে আপনার কাজের ধরন, চুক্তি, সুবিধা, ছুটি ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় বিষয় সম্পর্কে ধারণা নিন।
– নির্দিষ্ট দেশে শ্রমিক নিয়োগের ক্ষেত্রে সরকার নির্ধারিত ফি রয়েছে। তাই আপনার কাঙ্ক্ষিত দেশে যেতে সর্বনিম্ন কত খরচ নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে, তার খোঁজ রাখুন।
– জনশক্তি ও কর্মসংস্থান ব্যুরোতে নিজের নাম নিবন্ধন করে স্মার্ট কার্ড ও ছাড়পত্র সংগ্রহ করুন।
– চাকরিদাতা সংস্থা বা ব্যক্তির সাথে চুক্তিবদ্ধ হবার আগে চুক্তিনামা ভালোভাবে পড়ে বোঝার চেষ্টা করুন।
– ওয়ার্ক পার্মিট ছাড়া অবৈধভাবে বহু লোক প্রতি বছর বিদেশে কাজ করতে গিয়ে প্রতারিত হন। তাই চুক্তির আগে বা দেশ ছাড়ার আগে ওয়ার্ক পারমিট দেখে ও বুঝে নিন।
– ভিসার আগে স্বাস্থ্য পরীক্ষার প্রতিবেদন জমা দিতে বললে দূতাবাস নির্ধারিত ক্লিনিক থেকেই স্বাস্থ্য পরীক্ষার প্রতিবেদন সংগ্রহ করুন।
– ভিসা পাবার পর সে ভিসা যাচাই করুন। মনে রাখুন যে, শ্রমিক ভিসা ছাড়া অন্য ভিসায় কাজ করা অবৈধ। তাই নির্দিষ্ট দেশে ভিসার প্রকার ও কাজের ভিসার ব্যাপারে জানুন।
– নির্দিষ্ট দেশে ও শিল্পে কাজের সুযোগ পেতে বিশেষায়িত প্রশিক্ষণ গ্রহণ করুন।
– যে দেশে যেতে ইচ্ছুক সে দেশের ভাষা রপ্ত করার চেষ্টা করুন।
বিদেশে কাজের প্রস্তুতির ক্ষেত্রে কী করবেন না?
– অবৈধ বা নিবন্ধনহীন এজেন্সির মাধ্যমে লেনদেন বা চুক্তি করবেন না।
– দালালের মাধ্যমে জাল কাগজপত্রের মাধ্যমে বা ভুল তথ্য দিয়ে যাবার চেষ্টা করবেন না।
– তাড়াতাড়ি কাজ হবার লোভে সরকার নির্ধারিত ফির বাইরে অতিরিক্ত টাকা দেবেন না।
– স্বস্তা বা পরিচিত ক্লিনিক থেকে বিনামূল্যে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাবেন না। উল্লেখ্য যে, দূতাবাস অনুমোদিত নির্দিষ্ট ক্লিনিক ছাড়া স্বাস্থ্য প্রতিবেদন গ্রহণযোগ্য হয় না।
– না জেনে অতিরিক্ত টাকা দিয়ে পাসপোর্ট অফিসে দালালের মাধ্যমে পাসপোর্টের জন্য কাজ করবেন না।
– অনেক দেশে এখন শ্রমিক নিয়োগ বন্ধ রয়েছে। তাই না জেনে সেসব দেশে কাজের জন্যে যাবেন না।
– নদীপথে ট্রলারে বা জাহাজের গোপন পথে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করবেন না।
– শ্রমিক ভিসা ছাড়া অন্য ভিসায় যাবেন না।
– নিজের পাসপোর্ট ছাড়া বা সঠিক ওয়ার্ক পারমিট ছাড়া বিদেশে যাবেন না।
সতর্কতার সাথে নির্দিষ্ট প্রক্রিয়া অনুসরণ করলেই আপনি স্বল্প খরচে বিদেশে কাজ করার সুযোগ পাবেন। তাই নিজেকে দক্ষ কর্মী হিসাবে গড়ে তুলুন আর ধৈর্য সহকারে সব ধাপ সম্পন্ন করুন।
আমি কম করছে বিদেশে যেতে চাই
আপনি কোন দেশে কাজ করতে চান? কীভাবে চেষ্টা করছেন এ ব্যাপারে?
সরকারি ভাবে বিদেশ যেতে চাই ও বেতন বৃদ্ধি হারে।
কোন কোন দেশে সরকারিভাবে যাওয়ার সুযোগ রয়েছে!???
আপনি নিজের জেলা কর্মসংস্থান ও জনশক্তি অফিসে যোগাযোগ করুন। তারা এ ব্যাপারে বিস্তারিত তথ্য দিতে পারবেন।
আমি মোবাইল সার্ভিসিংয়ের সৌদি আরব যেতে চাই
আইন মেনে, সঠিকভাবে, কম টাকাই বিদেশ যেতে চাই।
আমি সরকারি ভাবে বিদেশে যেতে চাই,,,
Job need..I have a experience mason
আমি বাংলাদেশে বসে বিদেশি অফিসের কাজ করতে চাই।
এক্ষেত্রে আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং করতে হবে। বাইরের বহু প্রতিষ্ঠান রিমোট ওয়ার্কের সুযোগ দেয়। এগুলোতে কাজ করার ক্ষেত্রে আপনাকে সরাসরি তাদের কাছে অ্যাপ্লাই করতে হবে।
Ami Job Korte Ci
আমি সরকারি ভাবে বাহিরের রাষ্ট্রে যেতে চাই
আমি সরকারিভাবে সিংগাপুর জেতে চাই। আমার করনিও কি
আপনি কোন ধরনের চাকরি নিয়ে সিঙ্গাপুর যেতে চান?
জনশক্তি ও কর্মসংস্থান ব্যুরো অনুমোদিত রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর সাথে যোগাযোগ করে দরকারি তথ্য জেনে নিতে পারেন।