একজন ওয়েটার রেস্টুরেন্টে কাস্টমারদের অভ্যর্থনার পাশাপাশি খাবারের অর্ডার নেয়া, খাবার পরিবেশন করা ও কাস্টমারদের সুবিধা-অসুবিধার দিকে খেয়াল রাখার কাজ করেন।
এক নজরে একজন ওয়েটার
সাধারণ পদবী: ওয়েটারবিভাগ: হসপিটালিটি
ক্যারিয়ারের ধরন: ফুল-টাইম, পার্ট-টাইম
এন্ট্রি লেভেলে সম্ভাব্য অভিজ্ঞতা সীমা: ০ – ১ বছর
এন্ট্রি লেভেলে সম্ভাব্য গড় আয়: ৳৭,০০০ – ৳১০,০০০
এন্ট্রি লেভেলে সম্ভাব্য বয়স সীমা: ১৮ – ৩০ বছর
মূল স্কিল: যোগাযোগের দক্ষতা, ঠিকভাবে খাবারের অর্ডার নেবার দক্ষতা
বিশেষ স্কিল: ধৈর্য
ওয়েটারের পেশা সম্পর্কিত প্রশ্ন
একজন ওয়েটার কোথায় কাজ করেন?
- ডাইনিং রেস্টুরেন্ট
- ফাস্ট ফুড রেস্টুরেন্ট
- ক্যাফে বা কফি শপ
- হোটেল
- ট্যুরিস্ট রিসোর্ট
একজন ওয়েটার কী ধরনের কাজ করেন?
- কাস্টমারকে অভ্যর্থনা জানানো ও টেবিল বাছাইয়ে সাহায্য করা;
- কাস্টমারকে খাবারের মেন্যু দেয়া;
- মেন্যু সম্পর্কে কাস্টমারের প্রশ্ন থাকলে তার উত্তর দেয়া;
- ঠিকভাবে খাবারের অর্ডার নেয়া ও কিচেনে জানানো;
- খাবার তৈরি হয়ে গেলে কাস্টমারদের কাছে পরিবেশন করা;
- কাস্টমারের কোন অসুবিধা হলে সে ব্যাপারে ব্যবস্থা নেয়া;
- কাস্টমারকে বিল/রিসিট দেয়া;
- খাবারের টেবিল পরিষ্কার ও সুন্দর রাখা।
একজন ওয়েটারের কী ধরনের যোগ্যতা থাকতে হয়?
শিক্ষাগত যোগ্যতা: সাধারণত ন্যূনতম এসএসসি/এইচএসি পাশ হতে হবে। তবে বড় হোটেলের রেস্টুরেন্টে কাজ করতে হলে হোটেল ম্যানেজমেন্ট বিষয়ে ডিপ্লোমা ডিগ্রি চাওয়া হতে পারে।
অভিজ্ঞতা: কোন অভিজ্ঞতা ছাড়া অধিকাংশ জায়গায় চাকরির আবেদন করতে পারবেন। বড় হোটেলের ক্ষেত্রে ১ – ২ বছরের অভিজ্ঞতা কাজে আসবে। কিছু ক্ষেত্রে চাকরি শুরুর আগে আপনাকে ট্রেনিং দেয়া হবে।
একজন ওয়েটারের কী ধরনের দক্ষতা ও জ্ঞান থাকতে হয়?
- যোগাযোগের দক্ষতা;
- ধৈর্য;
- চাপের মধ্যে কাজ করার দক্ষতা;
- অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতি সামাল দেবার দক্ষতা;
- ঠিকভাবে খাবারের অর্ডার নেবার দক্ষতা;
- খাবার পরিবেশন করার দক্ষতা।
এ পেশায় আপনাকে বহু সময় ধরে দাঁড়িয়ে কাজ করতে হতে পারে। তাই শারীরিকভাবে সমর্থ হওয়া জরুরি।
একজন ওয়েটারের মাসিক আয় কেমন?
ফাস্ট ফুড শপ বা রেস্টুরেন্টগুলোতে ওয়েটারের মাসিক বেতন সাধারণত ৳৭,০০০ – ৳১০,০০০ হয়ে থাকে। তবে বড় রেস্টুরেন্টগুলোতে প্রচুর টিপস পাওয়া যায়।
ফাইভ স্টার হোটেলে একজন ওয়েটার মাসিক বেতনের পাশাপাশি সার্ভিস চার্জ বাবদ প্রায় ৳২০,০০০ – ৳২৫,০০০ পর্যন্ত পেতে পারেন।
রিসোর্টগুলোতে বেতন ৳১০,০০০ – ৳১২,০০০ ও সার্ভিস চার্জ আনুমানিক ৳৮,০০০ – ৳১০,০০০ হয়ে থাকে। এছাড়া, আপনার থাকা-খাওয়ার দায়িত্ব সাধারণত রিসোর্ট কর্তৃপক্ষ নিয়ে থাকে।
বড় বড় হোটেল-রেস্টুরেন্টের বিভিন্ন ইভেন্টে পার্ট-টাইম কাজের সুযোগ থাকে। এসব ক্ষেত্রে দিনে ৩০০ – ৫০০ টাকা পাওয়া সম্ভব।
ক্যারিয়ার কেমন হতে পারে একজন ওয়েটারের?
পারফরম্যান্স ভালো হলে ওয়েটার থেকে প্রমোশন পেয়ে সুপারভাইজার বা ফ্লোর ইনচার্জ কিংবা ম্যানেজার হতে পারেন।
Ami clss nine pori ami vabci akta resturent dibo but kono expr naii amr k krte pri amiii are ami akjn goriv gore cele
আপনি কোথায় কোন ধরনের রেস্টুরেন্ট দিতে চাইছেন? আপনার উচিত হবে আশেপাশের রেস্টুরেন্টগুলোতে গিয়ে এ ব্যবসা খোলা আর চালানোর ব্যাপারে পরামর্শ নেয়া।
গাজীপুরে মধ্যে রেস্টুরেন্টে বা ফাস্ট ফুড শপে
Very helpful article
Thank you for your kind words.
আমার একটা চাকরির দরকার…
er jonno ki kono traning centre ace ???
সাধারণত চাকরি দেবার পর প্রতিষ্ঠান থেকে ট্রেনিং করানো হয়।
আমার একটা চাকরির দরকার
আমার একটা চাকরি প্রয়োজন।